পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একরাম বাবু গতকাল রবিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হন। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। তাঁর মোবাইলে ফোন করলেও কোনও উত্তর আসছিল না। আজ দুপুরে বি সি রোড কার্জন গেট এলাকার একটি মার্কেটের তিনতলায় স্টোর রুম কাম অফিসের ঘরে একরামের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান ওখানকার ব্যবসায়ী সেক জাহাঙ্গীর আলম। মৃতের পরিবার এবং পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠায়। এদিকে মৃত্যুর কারন নিয়ে চরম বিতর্ক দেখা দেয়। কিছু মানুষের বক্তব্য অবিবাহিত একরাম বাবু কোনও কারনে মানসিক অবসাদ থেকে নিজেই একাজ করেছেন। এমনকি তিনি যে মসজিদের কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন, সেখানে গতকাল হিসাব ও টাকা পয়সা বুঝিয়ে দিয়েছেন। যদিও মৃতদেহ ঝুলে থাকার প্রকার এবং মাথার কাছে দাগ দেখে খুন বলে অনুমান করছেন মৃতের আত্মীয় এবং প্রতিবেশীদের একাংশ। মৃতের ভাই ইনাম আহমেদ ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ বাড়ি নিয়ে যান। তারপর থানায় গিয়ে খুনের অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ মৃতের বাড়ি গিয়ে মৃতদেহের প্রয়োজনীয় চিত্র তুলে রাখে।